চুলের যত্নে মেথি ও কালোজিরা ব্যবহারের - নিয়ম ও উপকারিতা

চুলের যত্নে মেথি ও কালোজিরা ব্যবহারের অনেক নিয়ম ও উপকারিতা রয়েছে। চুল আমাদের সৌন্দর্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ঘন মসৃণ ও ঝলমলে চুল আমাদের প্রত্যেকেরই পছন্দ।তাই আমরা সবাই চাই চুলকে সুন্দর ও ঝলমলে করে তুলতে।
চুলের-যত্নে-মেথি-ও-কালোজিরা-ব্যবহারের-নিয়ম-ও-উপকারিতা
চুলের যত্নে মেথি ও কালোজিরা এমন দুটি প্রাকৃতিক উপাদান যা চুলকে ঘন ও মজবুত করে তুলতে সাহায্য করে। বাজারে অনেক রকমের কেমিক্যাল পণ্য থাকলেও চুলের যত্নে প্রাকৃতিক উপাদানের কোন বিকল্প নেই। 

পেজ সূচিপত্রঃ চুলের যত্নে মেথি ও কালোজিরা ব্যবহারের নিয়ম

চুলের যত্নে মেথি ও কালোজিরা ব্যবহারের নিয়ম

চুলের যত্নে মেথি ও কালোজিরা ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। মেথি ও কালোজিরা চুলের যত্নে ভীষণ উপকারী। মেথি ও কালোজিরা ব্যবহার করার ফলে চুলের গোড়া মজবুত হয়, চুল ঘন সিল্কি হয় এবং চুল পড়া বন্ধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। মেথি ও কালোজিরা একসঙ্গে মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে ব্যবহার করার ফলে চুল পড়া বন্ধ হবে। মাথার খুশকি দূর হবে।

আমি খুব সহজে মেথি ও কালোজিরা দিয়ে কিভাবে প্যাক তৈরি করবেন সে নিয়ম সম্পর্কে বলবো আপনারা চাইলে এ পদ্ধতিতে প্যাক তৈরি করে খুব সহজেই চুলে ব্যবহার করতে পারবেন। মেথি ও কালোজিরার প্যাক বানাতে খুব একটা বেশি উপকরণ লাগে না। তাই আপনারা চাইলেই ঘরে বসেই এই প্র্যাকটি বানিয়ে নিয়মিত ব্যবহার করতে পারবেন।  যে উপকরণগুলো লাগবে তা নিচে বলা হলোঃ
  • এক টেবিল চামচ মেথি
  • এক টেবিল চামচ কালোজিরা
  • পরিমাণ মতো নারকেল তেল
  • দুটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল
  •  নারকেল তেলের পরিবর্তে আপনারা অলিভ অয়েল তেলও ব্যবহার করতে পারবেন
  • আপনি চাইলে কিছু প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করতে পারেন যেমন জবা ফুল, আমলকি, অ্যালোভেরা, হরিতকি, হেনা বা মেহেদী, নিম পাতা ইত্যাদি।
এখন আমি আপনাদের এই সকল উপাদান দিয়ে কিভাবে প্যাক তৈরি করবেন  তা বলব। প্রথমে মেথি ও কালোজিরা একটা ব্লেন্ডারে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। যাদের ব্লেন্ডার নেই তারা পাটাতে ভালোভাবে মেথি ও কালোজিরা পিষে নিতে পারেন কিন্তু মনে রাখবেন এর মধ্যে কোন পানি ব্যবহার করা যাবে না।  তারপর একটি ছোট পাতিলে হাফ কাপ নারকেল তেলের সাথে অথবা অলিভ অয়েলের সাথে বাটা মেথি ও কালোজিরা একসাথে মিশিয়ে নিতে হবে এবং অল্প আচে ১৫ থেকে ২০ মিনিট জাল দিয়ে নিতে হবে।

আপনি চাইলে বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদানও এর মধ্যে ব্যবহার করতে পারেন যেমন জবা ফুল, অ্যালোভেরা, পেঁয়াজের রস, হেনা, আমলকি ইত্যাদি। ২০ মিনিট পর পাতিলটি নামিয়ে নিতে হবে।তারপর তেলটি ঠান্ডা করে ছাকনা দিয়ে ছেঁকে নিতে হবে। এখন তেলের মধ্যে দুটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে নিতে হবে। এখন আপনি এটি একটি ছোট বোতলে সংরক্ষণ করে রাখতে পারবেন।নিয়মিত এই প্যাকটি চুলে যেভাবে তেল ব্যবহার করেন ওইভাবে ব্যবহার করুন। নিয়মিত ব্যবহার করার ফলে আপনি ভাল ফলাফল পাবেন।

চুলের যত্নে মেথি কেন উপকারী

চুলের যত্নে মেথির ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই খুব জনপ্রিয়। কারণ মেথিতে রয়েছে প্রোটিন, ফলিক অ্যাসিড, ভিটামিন, আয়রন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান যা চুলকে ঘন ও মজবুত করে। চুলের খুশকি দূর করে। মেথি ব্যবহার করার ফলে চুল পড়া বন্ধ হয় এবং মেথি নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। মেথিতে রয়েছে নিকোটিনিক অ্যাসিড যা চুলের গোড়া শক্ত করে ও চুল মজবুত করে। মেথি নিয়মিত ব্যবহার করার ফলে চুলের রুক্ষতা দূর হয়। চুলের যত্নে মেথির ব্যবহার নানা রকম ভাবে করা যায়। কেউ মেথি দিয়ে তেল তৈরি করে ব্যবহার করে আবার কেউ মেথি ভিজিয়ে পেস্ট তৈরি করে ব্যবহার করে। যারা কেমিক্যাল মুক্ত প্রাকৃতিক উপায়ে চুল ঘন ও মজবুত করতে চান তাদের জন্য মেথি উপকারী উপাদান।

চুলের যত্নে কালোজিরা যেভাবে ব্যবহার করবেন

চুলের কালোজিরা একটি অন্যতম প্রাকৃতিক উপাদান। নিয়মিত কালোজিরা ব্যবহার করার ফলে চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায়, চুলের আগা ফাটা কমায়। চুল ঘন ও মজবুত করে চুলের খুশকি দূর করে। সকল রোগের মহা ঔষধ হলো কালোজিরা। কালোজিরা শুধু চুলের যত্নে নয় রূপচর্চা ও আমাদের শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী উপাদান। কালিজিরা রক্ত চলাচল বাড়ায়, এবং হেয়ার ফলিকন কে শক্তিশালী করে। ফলে অতিরিক্ত চুল পরারধে এটি ভীষণ কার্যকর।
চুলের যত্নে কালোজিরা যেভাবে ব্যবহার করবেন। দুই টেবিল চামচ কালোজিরা শুকনো অবস্থায় ব্লেন্ড করে নিতে হবে তারপর হাফ কাপ নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর মিশ্রণটি ১০ মিনিট হালকা আছে একটি ছোট পাতিলে গরম করে নিতে হবে। তারপর তেলটি ঠান্ডা করে একটি কাঁচের বোতলের সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। তেলটি সপ্তাহে ২-৩ দিন চুলে মাসাজ করে নিতে হবে। এভাবে ব্যবহার করার ফলে চুল ঘন ও মজবুত হবে।

খুশকি দূর করতে মেথি ও কালোজিরার ব্যবহার

খুশকি এখন একটি সাধারন সমস্যা যা খুবই বিরক্তকর যা মাথাতে চুলকানি ও চুলের রুক্ষতা হওয়ার কারণ। খুশকি দূর করতে মেথি ও কালোজিরা দুটোর ব্যবহারই খুব উপকারী। মেথিতে থাকা উপাদান চুলের খুশকি দূর করে চুলকে মশ্চারাইজ করে আর কালোজিরা চুলের গোড়া ঘন ও মজবুত করে চুল পড়া বন্ধ করে। খুশকি দূর করতে মেথি ও কালোজিরা যেভাবে ব্যবহার করবেন প্রথমে মেথি ও কালোজিরা একটি বাটিতে রাতভর ভিজিয়ে রাখুন। 

সকালে ভালোভাবে বেটে পেস্ট তৈরি করুন। তারপর এর সাথে অল্প  দই ও লেবুর রস মেশান।তারপর মিশ্রণটি চুলের গোড়ায় ভালোভাবে লাগান। ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট রাখুন। তারপর ভালোভাবে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহে দুই তিনবার ব্যবহার করুন। খুশকি দূর করতে বাজারে নানা রকমের শ্যাম্পু পাওয়া গেলেও সেসব ব্যবহার করে কোন কাজ হয় না। সে ক্ষেত্রে মেথি ও কালোজিরা নিয়মিত ব্যবহার করলে এর পার্থক্য আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন।
চুলের-যত্নে-মেথি-ও-কালোজিরা-ব্যবহারের-নিয়ম-ও-উপকারিতা

ঘরোয়া পদ্ধতিতে মেথি দিয়ে তেল তৈরি করার নিয়ম

ঘরোয়া পদ্ধতিতে মেথি দিয়ে তেল তৈরি করার জন্য প্রথমে মেথির বীজ পরিষ্কার করুন যাতে কোন ময়লা না থাকে। মেথি ভালোভাবে পানিতে ধুয়ে নিন তারপর একটি পরিষ্কার কাপড়ে সেগুলো ভালোভাবে শুকিয়ে নিন। অথবা মেথি গুলো অল্প আচে পাঁচ থেকে সাত মিনিট ভেজে নিন যতক্ষণ না সোনালী বা বাদামি রং হয়। খেয়াল রাখবেন যাতে মেথি পুড়ে না যায়। সব মেথি গুলো ঠান্ডা করে ব্লেন্ডারে কিসে নিতে হবে অর্থাৎ পাউডার তৈরি করে নিতে হবে। তারপর পরিমাণ মতো নারকেল তেলের সাথে মেথিক পাউডার গুলো নিশ্চিত করে নিতে হবে।
তারপর একটি কাচের বোতলে সংরক্ষণ করে নিতে হবে। তারপর বোতলটি একটি রোদ উজ্জ্বল স্থানে রাখতে হবে যেখানে সরাসরি সূর্যের আলো পড়ে। দুই সপ্তাহ ধরে রোদে রাখতে হবে এবং বোতলটি প্রতিদিন আলতো ভালো ঝাঁকিয়ে দিতে হবে। তারপর দুই সপ্তাহ পরে তেলটি একটি ছাকনি দিয়ে ছেঁকে নিতে হবে। এভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে মেথি দিয়ে তেল তৈরি করে। সঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে অনেকদিন ভালো থাকে।

কালোজিরা দিয়ে তেল তৈরি করার পদ্ধতি

কালোজিরা একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা চুল ত্বক ও স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। কালোজিরা দিয়ে তেল তৈরি করার সহজ পদ্ধতি প্রথমে কালোজিরা ভালো হবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে যাতে কোন ময়লা না থাকে। তারপর কালোজিরা ভালোভাবে শুকিয়ে নিতে হবে অথবা হালকা গরম করে নিতে হবে যাতে ঘ্রান হয়, বেশি ভাজা যাবেনা। একটি পাতিলে নারকেল তেল অথবা পছন্দ মতন তেল হালকা গরম করে নিতে হবে বেশি গরম করা যাবে না তাহলে তেল পড়ে যাবে। 

তারপর তেলের মধ্যে কালোজিরা দিয়ে পাঁচ থেকে সাত মিনিট নাড়াচাড়া করে নামিয়ে নিতে হবে। চাইলে এই সময় কিছু প্রাকৃতিক উপাদান যোগ করা যেতে পারে। চাইলে কাঁচা লেবুর খোসাও এর মধ্যে ব্যবহার করতে পারেন। এই ঠান্ডা হলে একটি পরিষ্কার পাত্রে ছেঁকে বোতলে সংরক্ষণ করুন। ঠান্ডা বা সর্দি কাশির জন্য এই তেলটি খুব উপকারী। এভাবে আপনারা চাইলেই খুব সহজে ঘরে বসে কালিজিরা দিয়ে তেল তৈরি করে নিতে পারেন।

চুলে এলার্জি থাকলে কি করবেন

চলে এলার্জি হওয়া এটি একটি খুব সাধারণ সমস্যা যা অনেকেরই দেখা যায়। চুলে এলার্জি নানা কারণে হতে পারে যেমন খুশকি, ত্বকের সংবেদনশীলতা, বা ভুল হেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করা। চলে এলার্জি থাকলে কি করবেন প্রথমে লক্ষ্য করবেন কোন হেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করার ফলে আপনার এলার্জি দেখা দিচ্ছে যেমন শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, হেয়ার অয়েল ইত্যাদি। চুলের যত্নে আপনি প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করুন তাহলে চুলের এলার্জি কমে যাবে। চুলের এলার্জি দূর করতে ঘরোয়া পদ্ধতিতে মেথি ও কালোজিরা দিয়ে তেল তৈরি করে ব্যবহার করুন।
চুলের গোড়ায় অ্যালোভেরা ব্যবহার করুন বিশ মিনিট রেখে তারপর ধুয়ে ফেলুন। ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করুন যা চুলের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে ও খুশকি দূর করে। হেয়ার কালার, হেয়ার স্প্রে, কেমিক্যাল যুক্ত কোন প্রোডাক্ট ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। ঘন ঘন শ্যাম্পু করা থেকে বিরত থাকুন। গরম পানি দিয়ে মাথা ধৌত করা থেকে বিরত থাকুন। এসব কাজ করার পরেও যদি চলে এলার্জি বা লালচে ভাব বেশি দেখা দেয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন।
চুলের-যত্নে-মেথি-ও-কালোজিরা-ব্যবহারের-নিয়ম-ও-উপকারিতা

নারকেল তেলের সঙ্গে কি ব্যবহার করবেন

চুলের যত্নে নারকেল তেলের সঙ্গে কি ব্যবহার করতে হবে সে সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। নারকেল তেলের সাথে বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান মিশিয়ে তেল তৈরি করে ব্যবহার করলে চুল ঘন মজবুত হয়। নারকেল তেলের সাথে যদি মেথি কালোজিরা ব্যবহার করি তাহলে চুল পড়া বন্ধ হবে চুলের খুশকি দূর হবে। আবার নারকেল তেলের সাথে যদি এলোভেরা জেল মিশিয়ে ব্যবহার করি তাহলে চুল মশ্চারাইজ হবে চুল লম্বা হবে মাথার চুলকানি দূর হবে। আরো কিছু প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে যেগুলো নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করা হয় যেমন হেনা বা মেহেদী পাতা, নিমপাতা, জবা ফুল, লেবুর রস, পেঁয়াজের রস ইত্যাদি।

প্রাকৃতিক উপাদান না কেমিকাল পণ্য উপকারী

প্রাকৃতিক উপাদানঃ
  • নিরাপদ ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন যার রাসায়নিকের তুলনায় এলার্জির সম্ভাবনা কম।
  • দীর্ঘমেয়াদী উপকার করে যা ভেতর থেকে সমাধান করে।
  • সহজলভ্য ও কম খরচে পাওয়া যায় যেমন রান্না ঘর থেকে এমন অনেক উপাদান রয়েছে যেগুলো আমরা ত্বকের ও চুলের যত্নে ব্যবহার করতে পারি।
  • ঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে অনেকদিন যাবত ভালো থাকে।
  • সকলের ত্বকে বা চুলে সমানভাবে কাজ নাও করতে পারে তাই ত্বক বা চুলের ধরন অনুযায়ী ব্যবহার করা উচিত।
    কেমিক্যাল পণ্যঃ
    কেমিক্যাল পণ্য ব্যবহারের কিছু সুবিধা আবার অসুবিধা রয়েছে কেমিক্যাল পণ্যের সুবিধা হল দ্রুত ফল পাওয়া যায় সাময়িকভাবে সমস্যার সমাধান করে। বিভিন্ন স্কিন টাইপ বা ত্বকের ধরন অনুযায়ী তৈরি যেমন অয়েলি, ড্রাই, সেনসিটিভ স্কিন। কেমিক্যাল পণ্য ব্যবহারের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে যেমন এগুলো ব্যবহারের ফলে ত্বক বা চুলে চুলকানি হতে পারে। লম্বা সময় ব্যবহার করার ফলে ত্বক বা চুলের সমস্যা হতে পারে। 

    লেখকের শেষ কথাঃ চুলের যত্নে মেথি ও কালোজিরা ব্যবহারের নিয়ম

    চুলের যত্নে মেথি ও কালোজিরা ব্যবহারের নিয়ম জেনে ব্যবহার করলে চুল হবে মজবুত ঘন ও উজ্জ্বল। মেথি ও কালোজিরা এ দুটিই শক্তিশালী প্রাকৃতিক উপাদান যা চুলের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় আমাদের। শরীরের বিভিন্ন সমস্যা, চুল ও ত্বকের ব্যবহারে মেথি ও কালোজিরার গুরুত্ব অপরিসীম।

    আজকের এই এই লেখায় আমরা আলোচনা করেছি চুলের যত্নে মেথি ও কালোজিরা ব্যবহারের নিয়ম ও উপকারিতা। তাই আজকের লেখা এই আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই শেয়ার করবেন এবং নিয়মিত মুক্তা আইটি ভিজিট করবেন।

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

    মুক্তা আইটিনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

    comment url